গত ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪, সমাপ্ত হয়ে যায় ভূতত্ত্ব ও
খনিবিদ্যা বিভাগের ২০০৭-০৮ শিক্ষাবর্ষের মাস্টার্সের ভাইভা। আর এর
মাধ্যমে শুরু হয় আমাদের নতুন জীবনের পথচলা। এ জীবনকে সাময়িকভাবে ‘বেকার’ বলে
অভিহিত করলেও সবাই প্রত্যাশী ও উন্মুখ হয়ে ছিলাম- কবে শেষ হয় আমাদের পরীক্ষা। অনেকটা
খাঁচার পাখির মতো সবাই ছটফট করেছিলাম, কবে বের হতে পারবো, আমাদের ছোটবড়
স্বপ্নগুলোকে সাজাতে পারবো রঙ্গিন দুনিয়ায়, ব্যস্ত জীবনের সঙ্গী হতে মন বারবার
টানতো; বলতো, আর কত!
Farewell Banner |
এরকম পরিস্থিতিতে, পরীক্ষা
দুপুরে শেষ হলে বিকেলে কাউকেই পাওয়া যাবেনা- ভেবে আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম, আগেই
বিদায় অনুষ্ঠান সেরে ফেলবো। অবশেষে, আমরা আমাদের অনুষ্ঠানের একটা প্লান করে ফেললাম
পরামর্শক্রমে।হরতাল, ডিপার্টমেন্টের বিভিন্ন বর্ষের পরীক্ষা ইত্যাদির কারণে অনুষ্ঠানের
তারিখ অনেকধাপে পিছিয়ে গিয়ে অবশেষে 4 ও 5 নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয়।
প্রতিবেদনের উদ্দেশ্যঃ
প্রথমেই ক্লিয়ার করা ভালো, এই
প্রতিবেদনের উদ্দেশ্য -
- আমাদের অনুষ্ঠানের সফলতার পেছনে যাদের অবদান রয়েছে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন
- আমাদের স্মৃতিচারণ ও ফেলে আসা সময়কে একপ্রকার ফ্রেমে বন্দির প্রয়াস
- আমাদের ভুলভ্রান্তিগুলো শোধরানো
- যদি অনুজদের কাজে লাগে আমাদের অভিজ্ঞতা
তো আর কথা না বাড়িয়ে শুরু করা
যাক।
আমাদের প্রোগ্রাম ছিলো দুই দিন
ব্যাপী। 4 ও 5 নভেম্বর। 4 নভেম্বর ছিলো একান্তই আমাদের; মানে আড্ডা, মাস্তি,
খেলাধুলা, র্যাগ, র্যালি এবং ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ। পরেরদিন স্যার, বন্ধু সকলকে
নিয়ে, অর্থাৎ ডিপার্টমেন্টে; ফেয়ারওয়েলের মূল প্রোগ্রাম।
এই দুটো দিনের জন্য প্রস্তুতি
ছিলো কয়েকদিনের। আমাদের মনে হয়েছিলো, যদি আরো সময় দেয়া যেতো আরো রঙ্গীন হতো;
কিন্তু আমাদের পরীক্ষা না !
ফান্ড রাইজিং:
প্লান, আনন্দ, সফলতার পেছনে যে
জিনিসটা লাগে তা হলো মানি।
‘টাকার খ্যালা বেবি টাকার খ্যালা/ টাকা ছাড়া দাম দিবোনা তোরে কোনো
হালা’ :D
তাই আমরা মনোযোগ দিলাম ফান্ড
কিভাবে বাড়ানো যায়। বড় প্রোগ্রামের সব কিছু সামাল দেয়াতো আমাদের একার পক্ষে সম্ভব
না। এক্সট্রা দুবছর বিশ্ববিদ্যালয়ে টাকা দিয়ে আবার এক্সট্রা কাজের জন্য বাসায় টাকা
চাইতে সংকোচও লাগে। তাই আমাদের খুঁজতে হল স্পন্সরশীপ। অল্প সময়ে আমাদের বন্ধুদের
চেষ্টায় পেয়ে গেলাম। সাথে ছিলো বড় ভাইয়েরা। তবে এই কাজটি পুরোপুরি ডিপার্টমেন্টের
পক্ষ থেকে হওয়া উচিত। আশাকরি সামনের বছর থেকেই শুরু হবে।
আমরা স্পন্সরশীপ পাই টেলিটক,
সপ্তর্ষি এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এবং মডার্ণ হারবাল এর কাছ থেকে।
টি-শার্টঃ
টি-শার্ট ছিলো টেলিটকের পক্ষ থেকে। রঙ নেভি ব্লু,
আরামদায়ক; সামনে জিওলজিক্যাল হ্যামার আর পিছনে বাধ ভাঙ্গার আওয়াজ (টিটির লোগো);
লোগোর উপরে লেখা “It’s Time to do better” .
রঙ্গে রঙ্গিন করার জন্য আরেকটা টিশার্ট ছিলো, সেটার
রঙ সাদা। এটাতে “It’s Time to do better” লেখা ছিলোনা। কারণ রঙ মাখানো বেটার কোনো কাজ
না। তারপরও আমরা রঙ মাখাইসি, কারণ রঙ না মাখালে শিখবো কী করে! :D :D
T-Shirt |
আল্পনাঃ
৪১২ নং রুম। হুম, রুম। আমরা কেনো বলতে পারিনা,
অনুষ্ঠান গ্যালারীতে। এটা নিয়ে অনেক কথা
আছে, পরে বলছি।
৪১২ নং রুমকে সাজানো হয়েছিলো। আর এই রুমের প্রবেশপথ পর্যন্ত সুন্দর যে
কারুকাজ, অত্যন্ত মোহনীয় আল্পনা, তা একেছে শুভ। গেইটে আছে সাদা লাল বেলুন।
Alpana By Shuvo |
ব্যানারঃ
ব্যানার ডিজাইন করেছে ছোটভাই তানজির আহমেদ। ব্যানারের মধ্যে একটা ছেড়া চিঠি আছে। কিছু পড়া যায়, কিছু যায়না। অর্ধেক
পড়াতেই অনেক ভালো লেগে গেসে, পুরো চিঠি পড়লে যে কেউ আবেগাপ্লুতু হয়ে যাবে।
পত্রপূরাণঃ
পত্রপূরাণ হলো আমাদের স্মরণিকা। এখানে আমাদের সকলের
জীবনবৃত্তান্ত অত্যন্ত সংক্ষেপে দেয়া আছে। এটা আমাদের একটা অ্যাসেট।
Souvenir Layout |
এটি সম্পাদনা করেছে নাজমুল;এর প্রচ্ছদও একেছে তানজির
আহমেদ। অনেক সুন্দর একটা প্রচ্ছদ। ব্যানারের যে ছেড়া চিঠি, তা মূলত এটাই। দারুণ
কনসেপ্ট। নামটাও ও দিয়েছে। এর লে-আউট কেমন হবে এই ডিজাইনটা আমি করেছিলাম।
ওয়েবডিজাইনের কাজ করি। তাই চিন্তাটা এভাবেই; ওয়েব পেজ আকারে দেখলে কেমন লাগবে।
দেখলাম মন্দ লাগছেনা।
স্মরণিকার প্রচ্ছদ |
কৃতজ্ঞতাস্বীকারঃ
শ্রম, সময়, অর্থ, আবেগ, ভালোবাসা, ক্ষমতা,
স্নেহ-মমতা ইত্যাদি দিয়ে যারা আমাদের সহযোগিতা করেছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। আগেই
বলে নিলাম, কারণ এই জিনিসগুলো মানুষ বেশি ভুলে যায়,
·
* ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা সমিতি, রাবি *
চেয়ারম্যান, ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগ, রাবি; * প্রফেসর, ড সোহেল কবির, ভূতত্ত্ব
ও খনিবিদ্যা, রাবি; * খালেদ হোসেন পলাশ, ডিজিএম, টেলিটক বাংলাদেশ; * সপ্তর্ষি এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড * মডার্ণ হারবাল * টোটন ভাই, * জনি ভাই, * ইসমাইল
মোল্লা ভাই, * সফিন ভাই, * কাওসার ভাই, * মিঠু ভাই, * ইউসুফ ভাই, * নুরুন্নবি ভাই,
* বাশার ভাই, * কুঞ্জন ভাই, * তানজির আহমেদ,* শুভ * পলাশ, *সিঁথি*তুষার * এবং এই
মুহুর্তে মনে পড়ছে না আরো অনেকে
মূল অনুষ্ঠান উপস্থাপনাঃ
পুরো অনুষ্ঠান জুড়ে উপস্থাপনায় ছিলো সঙ্গীতশিল্পী রাবেয়া
বসরি সিঁথি এবং মাহবুবুর রহমান তুষার।
উপস্থাপনা সিঁথি ও তুষার |
তাহলে এই হলো আমাদের প্রস্তুতি, এবার আসি মূল
প্রোগ্রামেঃ
ফেয়ারওয়েলের প্রথম দিনঃ
4 তারিখ, সিলসিলায় ব্রেকফাস্ট দিয়ে শুরু। তারপর টি
শার্ট পরে অটোগ্রাফ, কমেন্ট দিয়ে টিশার্টকে Paleontology এর একটা
অংশ বানানো।
পেট ভরা, তাই খাবারটাকে হজম করতে হবে। সুতরাং হবিবুরের মাঠের দিকে রওনা হলাম। আমরা
আগের রাতেই আমাদের টিম বানিয়েছিলাম ফুটবল খেলার জন্য।
টি শার্র্টে চলছে রং তুলির আচর |
টিম এঃ গুড বয়জ; টিম বিঃ
ব্যাড বয়জ।
খেলা নিছক মজা করার জন্য। হাফ টাইমের পর আর কেউ খেলতে চায়না। তারুণ্যের
একী হাল!
খেলাটা দেখুনঃগুড বয়জ |
ব্যাড বয়জ |
খেলা শেষে রঙ মাখামাখি। এতে অন্যরকম মজা, ছোটবেলায়
কেউ যদি ফিরে যেতে চায়, এভাবে সে পারবে।
রঙ মেখে, সং সেজে, ঢং দেখে হাসি পায়; হা হা হা কী মজা।
রঙ মেখে, সং সেজে, ঢং দেখে হাসি পায়; হা হা হা কী মজা।
Rang De |
লাঞ্চের পর আমরা ক্যাম্পাস ঘুরলাম, ফটো ঊঠালাম। আর
জম্পেশ আড্ডা দিলাম।
ফেয়ারওয়েলের দ্বিতীয় দিনঃ
“আজি এ প্রভাতে রবির কর
কেমনে পশিলো প্রাণের প’র
কেমনে পশিলো গুহার আঁধারে
প্রভাত রবির গান ;
না জানি কেনোরে,
এতদিন পরে জাগিয়া উঠিলো প্রাণ”
না, প্রাণ জাগানিয়া এ অনুষ্ঠানটি প্রভাতে করা
সম্ভবপর হয় লাই কো। সময় গড়াতে গড়াতে বিকেল ৪ টা বাজিয়া গেলছে।
শুরু হয়ে গেলো সিঁথি আর তুষারের উপস্থাপনায় মূল
অনুষ্ঠান।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ড সুলতানুল ইসলাম স্যার।
অন্যান্য স্যরদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ড শফিকুল আলম স্যার, ড সোহেল কবির স্যার, ড
ইসমাইল হোসেন স্যার, ড মুশফিক আহমদ স্যার, ড মৃণাল কান্তি রায় স্যার, ড খোন্দকার
ইমামুল হক স্যার, ড সামসুদ্দিন স্যার, ড
কামরুল হাসান মজুমদার স্যার এবং ড সারোয়ার জাহান সজল স্যার।
নূরে আলমের কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হয়
প্রোগ্রাম।
প্রথমে সৌরভের শুভেচ্ছা বক্তব্য। শুভেচ্ছা বক্তব্যে
সকলের প্রতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা হয়।
অনুজদের মধ্য থেকে বক্তব্য প্রদান করে মাহবুব
(খেলোয়ার)। উপস্থাপনার
এই ফাকে সিঁথি খালি কণ্ঠে আমাদের ডেডিকেট
করে একটা গান উপহার দেয়,
“তোর
প্রাণ, তোর মন, আমার এখন
নিঃশ্বাস
বিশ্বাস তুই যে আমারি
তোর দিন,
তোর রাত, আমার যাপন
ভুলে সব পিছু-টান
হয়েছি ফেরারি”
স্যারদের মধ্যে প্রথম বক্তব্য দেয়, শফিকুল স্যার। স্যার
একটা বিষয় তুলে ধরেছেন যা আসলেই যৌক্তিক। অনেক কষ্ট করে হলেও এই অনুষ্ঠানটা
অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, যেখানে ভাবগাম্ভীর্যতার অনুপস্থিতি লক্ষণীয়। স্যার আমাদের
দিকনির্দেশনামুলোক কিছু কথা বলেন, আমাদের সামনে যে অবারিত সুযোগের সৃষ্টি হয়েছে
সেগুলো তুলে ধরেন।
এর পর বক্তব্য প্রদান করেন, সোহেল স্যার। স্যার
আমাদের কিছু স্মৃতিচারণ করেন। সোহেল স্যারের সাথে আমাদের সম্পর্ক অনেকটা ফ্রেন্ডলি
এবং শ্রদ্ধার। স্যার তার বক্তব্য দীর্ঘায়িত করেন নি ।
পরের বক্তব্য প্রদান করেন, মুশফিক স্যার। মুশফিক
স্যার অনেক মজার মানুষ; কথা বলেন মজা করে, উনার ক্লাশকে খুব এঞ্জয় করতাম মাইনিং এর
জন্য না, বরং ইতিহাসের গভীর আলোচনার কারণে। উনি যেকোনো ঘটনার ব্যুৎপত্তি সাবলীল ও সুন্দরভাবে
উপস্থাপন করতে পারেন । এবং
কিছুটা হিউমার সবসময় বক্তব্যে থাকে। এখানেও তাই। পাশাপাশি অনেক সম্ভাবনার কথাও
উল্লেখ করেন।
এরপর বক্তব্য প্রদান করেন, সামসুদ্দিন স্যার। সামসুদ্দিন
স্যার আমাদের জন্য দিক নির্দেশনা ও জীবন গঠনমূলক বক্তব্য প্রদান করেন। স্যারের কাছ
থেকে জেনেছি জিওলজিক্যাল জবের অনেক অজানা খবর।
বক্তব্য প্রদান করেন সজল স্যার। স্যার খুবি
মিষ্টভাষী। স্যার তার ব্যস্ত সময় থেকে আমাদের সময় দিয়েছেন। খুব সংক্ষেপে দিক
নির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন।
আরো বক্তব্য প্রদান করেন কামরুল হাসান স্যার। উনি
অত্যন্ত সুন্দরভাবে গুছিয়ে আমাদের জন্য অনেক দিক নির্দেশনামুলক কথা বলেন।
এ পর্যায়ে মডার্ণ হারবালের পক্ষ থেকে স্যরদের মডার্ণ হার্বাল কতৃপক্ষ তাদের কসমেটিক গিফট হ্যাম্পার উপহার
দেন।
Group Snap with Teachers |
ক্রেস্ট, স্মারক, মেডেল, ফুল, স্মরণিকা এবং গিফট প্রদানঃ
একে একে সকলকে উপরোক্ত গিফট এবং অন্যান্য জিনিসগুলো
স্যাররা প্রদান করেন। জুনিয়রদের পক্ষ থেকে বিশেষ গিফট প্রদান করেন সুরাইয়া শুকতি।
“আজ থেকে একহাজার শীতবসন্ত শেষে, এই পথে যদি আসি আবার” – নচিকেতার এ গানটি পরিবেশন করেন বায়েজিদ।
এ পর্বে মাল্টিমিডিয়ায় দেখানো হয়েছিলো, স্লাইডশো ।
স্লাইডশোগুলো আমি তৈরি করেছিলাম। পাঁচটা বর্ষের জন্য
পাঁচটা স্লাইডশো।
প্রথম বর্ষঃ Age of Romance
দ্বিতীয় বর্ষঃ
Age of Dreaming
তৃতীয়
বর্ষঃ Age of Realizing
শেষ বর্ষঃ
Age of Learning
এমএসঃ Age of Executing
এরপর ফরিদের বক্তব্য। ফরিদ তার ক্যাম্পাস লাইফের
স্মৃতিচারণ করেন।
‘নাম দিয়েছি ভালোবাসা’- পুর্ণেন্দু পত্রীর এ কবিতাটি আবৃত্তি করেন ইফফাত।
এবার একটি লোকসঙ্গীত পরিবেশন
করেন, নূরে আলম। গানটি আমি আর নূরে আলম যৌথভাবে রচনা করেছি। গানটিতে আমাদের
ব্যাচের সবার পরিচয়, বৈশিষ্ট রয়েছে।
ফিরোজের বক্তব্য ছিলো অনেক
ভাবগাম্ভির্যময়, একটা আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি করে।
ডান্স পরিবেশন করে, ফরিদ ও
নাহিদা। সবাইকে নাচিয়েছে নাহিদা।
আমাদের মধ্য থেকে শেষ বক্তব্য
প্রদান করেন নাজমুল। সে সার্বিক অবস্থা এবং আমাদের সীমাবদ্ধতা তুলে ধরেন।
সর্বশেষে সভাপতির বক্তব্য।
অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে সুলতান স্যার বক্তব্য প্রদান করেন। তিনি সব কিছু উঠে এনেছেন।
আমাদের দিকনির্দেশনা মূলক কথা বলেন।
আগে বলেছিলাম, আমাদের একটা
গ্যালারির দাবি তুলেছেন সুলতান স্যার এবং সঙ্গে সঙ্গে সজল স্যার তার বক্তব্যও
প্রদান করেন।
সবশেষে মেয়েদেয় একটি র্যাম্প
হয়। এরপর আমাদের পক্ষ থেকে সেমিনারে একটি ওয়ালম্যাট উপহার দেয়া হয় ডিপার্টমেন্টকে
। শেষে ফটোসেশন।
a little jokes :D |
সন্ধার আলোয় আমাদের সবার
চোখগুলোর দিকে তাকালাম। চিকচিক করছে। হাতে থাকা টিস্যুকে পকেটে লুকায় আবারো সবার
সাথে হাসিমুখে কথোপকথন।
ফিরে যাবার সময় হলো।
‘সব পাখি ঘরে ফিরে। সব নদী ফুরায় জীবনের সব লেনদেন। থাকে
শুধু অন্ধকার’ ।
শেষ কথাঃ
সেই সন্ধার অন্ধকার আজো
কাটেনি। দুই মাস অতিক্রান্ত হলেও আজো রেজাল্ট পাবলিশ হয়নি। যেন ‘শেষ
হইয়াও হইলোনা শেষ’ । কবে হবে তাও অনিশ্চিত।
অনিশ্চিত জীবন, অনিশ্চিত
ক্যারিয়ার, অনিশ্চিত স্বপ্নপুরণের মাঝে আরো অনিশ্চিতের ভার।
আর কতো দেরি ! পাঞ্জেরি ?
https://www.rockware.com/rockworks/revisions/rockware_videos.htm
ReplyDelete