আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা-২০১৫।
উপজেলা, জেলা ও বিভাগ পর্যায়ে অংশ নেওয়ার পর জাতীয় পর্যায়ে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।
দেশব্যাপী সুপ্ত প্রতিভা খুঁজে বের করতে মত এ প্রতিযোগিতায় ষষ্ঠ শেষে অষ্টম, নবম থেকে দশম এবং একাদশ থেকে দ্বাদশ শ্রেণিতে ভাগ করে ৩টি গ্রুপে শিক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারবে।
তবে এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারবে না।
ভাষা ও সাহিত্য, বিজ্ঞান, গণিত ও কম্পিউটার এবং বাংলাদেশ স্টাডিজ বিষয়ে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।
০১-০৩ মার্চ উপজেলা, ০৭-০৯ মার্চ জেলা, ১২-১৫ মার্চ বিভাগ, ১৬-১৯ মার্চ ঢাকা মহানগর পর্যায়ে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।
আর ২৩-২৭ মার্চ জাতীয় পর্যায়ে প্রতিযোগিতা হবে।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য উপজেলা পর্যায়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের মাধ্যমে স্থানীয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এবং ঢাকা মহানগর এলাকার ক্ষেত্রে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অঞ্চলের উপপরিচালকের কাছে নাম নিবন্ধন করতে হবে।
গতবারের মত এবারও ১২টি বিভাগে জাতীয়ভাবে ১২ জনকে চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত করা হবে। তাদেরকে সনদসহ এক লাখ টাকা করে পুরস্কার দেওয়া হবে।
উপজেলা পর্যায়ে সেরা ১২ জনের প্রত্যেককে এক হাজার টাকা, জেলা পর্যায়ে ১২ জনকে এক হাজার ৫০০ টাকা এবং বিভাগীয় পর্যায়ে ১২ জনকে ২ হাজার টাকা করে পুরস্কার ও সনদ দেওয়া হবে।
উপজেলা থেকে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে তিনটি গ্রুপে চারটি বিষয়ে ১২ জনকে উপজেলার সেরা মেধাবী বাছাই করে জেলা পর্যায়ে অংশগ্রহণের জন্য পাঠানো হবে। প্রতিটি জেলা থেকে একইভাবে ১২ জনকে জেলার সেরা মেধাবী বাছাই করে বিভাগীয় প্রতিযোগিতায় পাঠানো হবে।
সাতটি বিভাগ ও ঢাকা বিভাগীয় মহানগরী থেকে নির্বাচিত ৯৬ জন সেরা বিভাগীয় মেধাবী জাতীয় পর্যায়ে প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করবে। সেখান থেকে নির্বাচন করা হবে জাতীয় পর্যায়ে বছরের সেরা মেধাবী ১২ জন। তাদেরকে সনদসহ এক লাখ টাকা করে পুরস্কার দেয়া হবে।
বিস্তারিত ডাউনলোড করুন এখানে।
উপজেলা, জেলা ও বিভাগ পর্যায়ে অংশ নেওয়ার পর জাতীয় পর্যায়ে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।
দেশব্যাপী সুপ্ত প্রতিভা খুঁজে বের করতে মত এ প্রতিযোগিতায় ষষ্ঠ শেষে অষ্টম, নবম থেকে দশম এবং একাদশ থেকে দ্বাদশ শ্রেণিতে ভাগ করে ৩টি গ্রুপে শিক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারবে।
তবে এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারবে না।
ভাষা ও সাহিত্য, বিজ্ঞান, গণিত ও কম্পিউটার এবং বাংলাদেশ স্টাডিজ বিষয়ে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।
০১-০৩ মার্চ উপজেলা, ০৭-০৯ মার্চ জেলা, ১২-১৫ মার্চ বিভাগ, ১৬-১৯ মার্চ ঢাকা মহানগর পর্যায়ে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।
আর ২৩-২৭ মার্চ জাতীয় পর্যায়ে প্রতিযোগিতা হবে।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য উপজেলা পর্যায়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের মাধ্যমে স্থানীয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এবং ঢাকা মহানগর এলাকার ক্ষেত্রে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অঞ্চলের উপপরিচালকের কাছে নাম নিবন্ধন করতে হবে।
গতবারের মত এবারও ১২টি বিভাগে জাতীয়ভাবে ১২ জনকে চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত করা হবে। তাদেরকে সনদসহ এক লাখ টাকা করে পুরস্কার দেওয়া হবে।
উপজেলা পর্যায়ে সেরা ১২ জনের প্রত্যেককে এক হাজার টাকা, জেলা পর্যায়ে ১২ জনকে এক হাজার ৫০০ টাকা এবং বিভাগীয় পর্যায়ে ১২ জনকে ২ হাজার টাকা করে পুরস্কার ও সনদ দেওয়া হবে।
উপজেলা থেকে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে তিনটি গ্রুপে চারটি বিষয়ে ১২ জনকে উপজেলার সেরা মেধাবী বাছাই করে জেলা পর্যায়ে অংশগ্রহণের জন্য পাঠানো হবে। প্রতিটি জেলা থেকে একইভাবে ১২ জনকে জেলার সেরা মেধাবী বাছাই করে বিভাগীয় প্রতিযোগিতায় পাঠানো হবে।
সাতটি বিভাগ ও ঢাকা বিভাগীয় মহানগরী থেকে নির্বাচিত ৯৬ জন সেরা বিভাগীয় মেধাবী জাতীয় পর্যায়ে প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করবে। সেখান থেকে নির্বাচন করা হবে জাতীয় পর্যায়ে বছরের সেরা মেধাবী ১২ জন। তাদেরকে সনদসহ এক লাখ টাকা করে পুরস্কার দেয়া হবে।
বিস্তারিত ডাউনলোড করুন এখানে।
No comments:
Post a Comment