ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের পূর্বে ও পরে আমাদের করণীয়

যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা হবে, তারা হয়তো ফেসবুক বা সোস্যাল মিডিয়া ব্যবহার করেন না। আপনি তো করেন ! আপনার সময় থাকলে আপনি আপনার  গ্রামে চলে যান আবহাওয়ার পূর্বাভাস পেলে। গ্রামের মানুষগুলোকে সচেতন করতে এগিয়ে যান। সরকারী সহায়তার জন্য বা সচেতনতা সৃষ্টির জন্য না
বসে থেকে নিজে এগিয়ে যান। ঝড় বা জলোচ্ছ্বাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় উপকূলের মানুষজন। তাঁদের পাশে দাড়ান. বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চল বেশ ঝুকির মধ্যে আছে। সবাইকে সচেতন করে তুলুন। শেয়ার করুন।


পূর্বাভাসের আগে:

১. দূর্যোগের সময় কোন এলাকার লোক কোন আশ্রয়ে যাবে, গরু মহিষাদি কোথায় থাকবে তা আগে  ঠিক করে রাখুন এবং জায়গা চিনিয়ে রাখুন।
২. নিজের কাছে ব্যাটারীচালিত রেডিও রাখুন বা মোবাইলে রেডিও শুনুন। নিয়মিত আবহাওয়ার পূর্বাভাস শোনার অভ্যাস করুণ।
৩. সম্ভব হলে বাড়িতে কিছু প্রাথমিক চিকিৎসার সরঞ্জাম (ব্যান্ডেজ, ডেটল প্রভৃতি) রাখুন।
৪. জলোচ্ছ্বাসের পানির প্রকোপ থেকে রক্ষায় নানারকম শস্যের বীজ সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিন।
৫. সবাইকে সাঁতার শেখা উচিত।
৬. ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রে বা অন্য আশ্রয়ে যাবার সময় কি কি জরুরি জিনিস সঙ্গে নেয়া যাবে এবং কি কি জিনিস মাটিতে পুঁতে রাখা হবে তা ঠিক করে সে অনুসারে প্রস্তুতি নেয়া উচিত।
৭. আর্থিক সামর্থ থাকলে ঘরের মধ্যে একটি পাকা গর্ত করুন। জলোচ্ছ্বাসের পূর্বে এই পাকা গর্তের মধ্যে অতি প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র রাখতে পারবেন।
৮. ডায়ারিয়া মহামারীর প্রতি সচেতন দৃষ্টি রাখতে হবে। শিশুদের ডায়ারিয়া হলে কিভাবে খাবার স্যালাইন তৈরি করতে হবে সে বিষয়ে পরিবারের সকলকে প্রশিক্ষণ দিন।
৯. ঘূর্ণিঝড়ের মাসগুলোতে বাড়িতে মুড়ি, চিড়া, বিস্কুট জাতীয় শুকনো খাবার রাখা ভাল।
১০. নোংরা পানি কিভাবে ফিটকারি বা ফিল্টার দ্বারা খাবার ও ব্যবহারের উপযোগী করা যায় সে বিষয়ে মহিলাদের এবং আপনার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের প্রশিক্ষণ দিন।
১১. ঘূর্ণিঝড়ের পরে বৃষ্টি হয়। বৃষ্টির পানি ধরে রাখার ব্যবস্থা করুন। বৃষ্টির পানি বিশুদ্ধ। মাটির বড় হাঁড়িতে বা ড্রামে পানি রেখে তার মুখ ভালভাবে আটকিয়ে রাখতে হবে যাতে পোকা-মাকড়,     ময়লা-    আবর্জনা ঢুকতে না পারে।

পূর্বাভাস পাবার পর দুর্যোগকালে করণীয়:

১. আপনার ঘরগুলোর অবস্থা পরীক্ষা করুন, আরও মজবুত করার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করুন। যেমন মাটিতে খুঁটি পুঁতে দড়ি দিয়ে ঘরের বিভিন্ন অংশ বাঁধা।
২. সিপিপি এর স্বেচ্ছাসেবকদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন এবং তাদের পরামর্শ অনুযায়ী প্রস্তুতি নিন।
৩. বিপদ সংকেত পাওয়া মাত্র বাড়ির মেয়ে, শিশু ও বৃদ্ধাদের আগে নিকটবর্তী নিরাপদ স্থানে বা আশ্রয়কেন্দ্রে পৌছে দিতে প্রস্তুত হোন এবং অপসারণ নির্দেশের পরে সময় নষ্ট না করে দ্রুত আশ্রয়কেন্দ্রে যান।
৪. বাড়ি ছেড়ে যাবার সময় আগুন নিভিয়ে যাবেন।
৫. আপনার অতি প্রয়োজনীয় কিছু দ্রব্যসামগ্রী যেমন- ডাল, চাল, দিয়াশলাই, শুক্নো কাঠ, পানি ফিটকিরি, চিনি, নিয়মিত ব্যবহৃত ঔষধ, বইপত্র, ব্যান্ডেজ, তুলা, ওরস্যালাইন ইত্যাদি পানি নিরোধন পলিথিন ব্যাগে ভরে গর্তে রেখে ঢাকনা দিয়ে পুঁতে রাখুন।
৬. আপনার গরু-ছাগল নিকটস্থ উঁচু বাঁধে অথবা উঁচুস্থানে রাখুন। কোন অবস্থায়ই গোয়াল ঘরে বেঁধে রাখবেন না। কোন উঁচু জায়গা না থাকলে ছেড়ে দিন, বাঁচার চেষ্টা করতে দিন।
৭. শক্ত গাছের সাথে কয়েক গোছা লম্বা মোটা শক্ত রশি বেঁধে রাখুন। রশি ধরে অথবা রশির সাথে নিজেকে বেঁধে রাখুন যাতে প্রবল ঝড়ে ও জলোচ্ছ্বাসে ভাসিয়ে নিতে না পারে।
৮. আশ্রয় নেয়ার জন্য নির্ধারিত বাড়ির আশেপাশে গাছের ডালপালা আসন্ন ঝড়ের পূর্বেই কেটে রাখুন, যাতে ঝড়ে গাছগুলো ভেঙে বা উপড়িয়ে না যায়।
৯. রেডিওতে প্রতি ১৫ মিনিট পর পর ঘূর্ণিঝড়ের খবর শুনতে থাকুন।
১০. দলিলপত্র ও টাকা-পয়সা পলিথিনে মুড়ে নিজের শরীরের সঙ্গে বেঁধে রাখুন অথবা সুনির্দিষ্ট স্থানে পরিবারের সদস্যদের জানিয়ে মাটিতে পুঁতে রাখুন।
১১. টিউবওয়েলের মাথা খুলে পৃথকভাবে সংরক্ষণ করতে হবে এবং টিউবওয়েলের খোলা মুখ পলিথিন দিয়ে ভালভাবে আটকে রাখতে হবে যাতে ময়লা বা লবনাক্ত পানি টিউবওয়েলের মধ্যে প্রবেশ না করতে পারে।
১২. স্কুল বা চাইল্ড কেয়ার সেন্টার থেকে আপনার ছেলেমেয়েকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনুন।
১৩. হ্যান্ড ব্রেক দিয়ে এবং গিয়ারে রেখে গাড়ি পাকা ও মজবুত কোনো আশ্রয়ে পার্ক করুন।
১৪. ঘরের বাইরে থাকা যেকোনো কাঠের বা প্লাস্টিক আসবাব ঘরের ভেতরে নিয়ে আসুন।
১৫. সকল ধরনের জানালার 'শাটার' বন্ধ করুন বা জানালাকে বোর্ড দিয়ে বন্ধ করুন অথবা এটা সম্ভব না হলে শক্ত মোটা টেপ দিয়ে তা মুড়ে দিন। পর্দা নামিয়ে দিন এবং দরজা বন্ধ রাখুন।

দুর্যোগ পরবর্তী করণীয়:

১. রাস্তা-ঘাটের উপর উপড়ে পড়া গাছপালা সরিয়ে ফেলুন যাতে সহজে সাহায্যকারী দল আসতে পারে এবং দ্রুত যোগাযোগ সম্ভব হয়।
২. আশ্রয়কেন্দ্র হতে মানুষকে বাড়ি ফিরতে সাহায্য করুন এবং নিজের ভিটায় বা গ্রামে অন্যদের মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দিন।
৩. অতি দ্রুত উদ্ধার দল নিয়ে খাল, নদী, পুকুর ও সমুদ্রে ভাসা বা বনাঞ্চলে বা কাদার মধ্যে আটকে পড়া লোকদের উদ্ধার করুন।
৪. ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে ক্ষতিগ্রস্ত জনসাধারণ যাতে শুধু এনজিও বা সরকারি সাহায্যের অপেক্ষায় বসে না থেকে নিজে যেন অন্যকে সাহায্য করে সে বিষয়ে সচেষ্ট হতে হবে।
৫. রিলিফের মুখাপেক্ষী না হয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াতে সচেষ্ট হোন। রিলিফের পরিবর্তে কাজ করুন।  কাজের সুযোগ সৃষ্টি করুন। রিলিফ যেন মানুষকে কর্মবিমুখ না করে কাজে উৎসাহী করে সেভাবে রিলিফ বিতরণ করতে হবে।
৬. দ্বীপের বা চরের নিকটবর্তী কাদার মধ্যে আটকে পড়া লোকদের উদ্ধারের জন্য দলবদ্ধ হয়ে দড়ি ও নৌকার সাহায্যে লোক উদ্ধার কর্মআরম্ভ করুন। কাদায় আটকে পড়া লোকের কাছে দড়ি বা বাঁশ পৌঁছে দিয়ে তাকে উদ্ধার কাজে সাহায্য করা যায়।
৭. ঝড় একটু কমলেই ঘর থেকে বের হবেন না। পরে আরও প্রবল বেগে অন্যদিক থেকে ঝড় আসার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
৮. পুকুরের বা নদীর পানি ফুটিয়ে পান করুন। বৃষ্টির পানি ধরে রাখুন।
৯. দ্রুত উৎপাদনশীল ধান ও শাক-সব্জির জন্য জমি প্রস্তুত করুন, বীজ সংগ্রহ করুন এবং কৃষি কাজ শুরু করুন যাতে যথাসম্ভব তাড়াতারিড় ফসল ঘরে আসে।

গুরুত্বপূর্ণ ফুটনোট:

১. আপনার এলাকার Cyclone Shelter Information Database জানতে ক্লিক করুন এই লিংকে: http://www.dmic.org.bd/csdb/
৩. সব ধরনের বৈদ্যুতিক সরঞ্জামের বিদ্যুত সংযোগ বিচ্ছিন্ন করুন। ব্যাটারিচালিত রেডিও'র মাধ্যমে আপডেট শুনতে থাকুন।৪. যদি এ সময়ে আপনি গাড়ি চালানো অবস্থায় থাকেন, তাহলে থামুন (হ্যান্ডব্রেক অন করুন এবং গাড়ি গিয়ারে রাখুন)। সমুদ্র থেকে সর্বোচ্চ দূরত্বে থাকুন, গাছ,
   বিদ্যুতের তার এবং ঝরনা থেকে দূরে থাকুন। গাড়ির মধ্যেই থাকুন।
৫. একটি বহনযোগ্য ব্যাটারি রেডিও, টর্চ ও বাড়তি ব্যাটারি;
৬. পানির বোতল বা 'কন্টেইনার', শুষ্ক ও প্যাকেটজাত খাবার;
৭. দেয়াশলাই বা গ্যাস লাইটার, কেরোসিন বাতি বা কুপি, বহনযোগ্য স্টোভ, রান্না ও খাওয়ার সরঞ্জাম, এবং
৮. ফার্স্ট এইড কিট ও ম্যানুয়াল, ওয়াটারপ্রুফ ব্যাগ ঠিকঠাক রাখার জন্য মাসকিং টেপ।
৯. জরুরি ফোন নাম্বারগুলো সহজে চোখে পড়ে, এমন কোনো জায়গায় ঝুলিয়ে রাখুন। সম্ভব হলে নিজের কাছে রাখুন।
১০. প্রতিবেশীদের খোঁজ নিন, বিশেষ করে যারা মাত্র আপনার এলাকায় এসেছেন। তারাও ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় প্রস্তুত কি না, তা নিশ্চিত করুন।


তথ্যসূত্র:
মুসা ইব্রাহিমের নোট, গুগল সার্চ, 
www.dmic.org.bdদৈনিক পত্রিকা, আবহাওয়া বিষয়ক বিদেশী ওয়েবসাইট।ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের পূর্বে ও পরে আমাদের করণীয় Hadiuzzaman Palak ভাইয়ের ফেসবুক পোস্ট থেকে 

Geological Software

অনেক দিন ধরে ভাবছিলাম একটা পোষ্ট দেব। দেওয়া হচ্ছিল না। ভুতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিষয়ে ব্যবহৃত হয় এমন কিছু সফটওয়্যার এর নাম। এগুলো ইন্টারনেটে সার্চ দিয়ে পাওয়া যাবে।

আমি একটা কথা বিশ্বাস করি। শেখার জন্য চুরিতে কোন পাপ নায়। আসলে ইন্টারনেটে এগুলো ঠিকই পাওয়া যাবে তবে পাইরেটেড ভার্সনগুলো। যেগুলো ক্র্যাক বা কিজেন বা প্যাচ দিয়ে পার্সোনালী ব্যবহার করা যায়। এর মধ্যে কোন কোন সফটওয়্যারের দাম ৪০ লাখ টাকার উপরে। তাই পাইরেটেড কপি দিয়ে শিখতে দোষের কি? তবে কার্যকরী পাইরেটেড ভার্সন ডাউনলোড করাটাও বিশাল কঠিন কাজ। বিশেষ করে দামী সফটওয়্যারগুলো। সফটওয়্যার নামের তালিকার সাথে সবশেষে দুটো প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজের নাম দিয়ে দেয়া হলো। কারন একটা প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ যদি স্টুডেন্ট লাইফে শেখা থাকে তবে তার সুবিধা ভবিষ্যতে খুবই ভাল হবে।

Geologic Software:

1. Rockware Rockworks 16
2. Rockware Logplot 7
3. Schlumberger Petrel
4. Schlumberger Eclipse
5. Surfer 11

Hydrologic Software:

1. ArcHydro (ArcGIS Extension)
2. ArcHydro Groundwater 3.3 (ArcGIS & ModFlow Extension)
3. Aquaveo SMS 11.1 (Surface-water Modelling System)
4. Aquaveo GMS 9.1 (Groundwater Modelling System)
5. Aquaveo WMS 9.1 (Watershed Modelling System)
6. Schlumberger Modflow

GIS & RS Software:

1. ArcGIS 10.2 Desktop (with all Extensions)
2. MapInfo 12
3. Quantum GIS
4. Erdas Imagine 2012
5. ENVI 4.7
6. Ilwis 3.08
7. Google Earth

CAD Software:

1. AutoCAD
2. AutoCAD Map 3D
3. AutoCAD Raster Design

Programming

1. Visual Basic
2. Python
(জিওলজি এন্ড মাইনিং গ্রুপ থেকে টোটন ভাইয়ের পোস্টটি নেয়া)

"প্রজেক্টে কাজ করে আয়"

 পড়াশুনার পাশাপাশি প্রজেক্টস এ কাজ করে পেতে পারেন বাড়তি আয়। এছাড়া আপনার এই কাজটা হতে পারে ইন্টার্ণশিপ যা পরবর্তীতে থিসিস বা বিদেশে Scholarship পেতে সাহায্য করবে॥ চাকরির ক্ষেত্রে প্রায়শই কাজের অভিজ্ঞতা চায়, এক্ষেত্রে একজন ফ্রেশারের করার কিছুই থাকে না॥ আপনি অনায়াসেই আপনার সিভিতে আপনার প্রজেক্ট কাজের তথ্য উল্লেখ করতে পারেন॥



কীভাবে কাজ পাবেন: 



এই প্রতিযোগিতার যুগে কোনো কাজ পাওয়া অত সহজ নয়, বিশেষত যেখানে আপনি কাজ করে এক মাসেই আয় করতে পারেন ১৫,০০০-৪০,০০০ টাকা; সেখানে কাজ পাওয়াটা ঝক্কি বৈকী॥ তারপরও আপনি হাল ছেড়ে দেয়ার পাত্র নন;কাজ আপনার চাই;তবে নিচের টিপস গুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন॥


১) আপনার টিচার কিংবা সুপারভাইজারের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলুন। রাস্তা,বিল্ডিং কনস্ট্রাকশন, বিদেশি প্রজেক্ট সহ অনেক কাজ সাধারণত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের নিকট আসে॥ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সাধারণত প্রজেক্টস এ কাজ পাওয়ার দিক থেকে এগিয়ে রাজশাহি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের থেকে॥


২) আপনার ডিপার্টমেন্টর বড় ভাই যারা বিভিন্ন জিওলজিক্যাল সেক্টরে জব করছেন তাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখুন॥ আপনি তাদের আগেই বলে রাখুন যে নতুন কাজ আসলে আপনাকে যেন দেয়॥



৩) মনে রাখবেন 'দক্ষতা ছাড়া সততা শক্তিহীন'। কাজেই দক্ষ হন॥ আপনি কিছু সফ্টওয়ারের কাজ শিখে নিতে পারেন।যেমন: এমএস অফিস,সার্ফার,জিআইএস,রক ওয়ার ১৫ ইত্যাদি॥ আপনাকে আর ঠেকায় কে?



৪) আপনার পরিচিত কর্মকর্তাকে বলে রাখতে পারেন যে কোনো জিওলজিক্যাল প্রজেক্টস এ আপনি কাজ করতে ইচ্ছুক। 



একাডেমিক রেজাল্ট কোনো বাঁধা না, আপনি কতটা দায়িত্ব ও আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে পারবেন সেটাই বিবেচ্য বিষয়। আপনার যাত্রা শুভ হোক। কাজ পেলে জানাতে ভুলবেন না॥





ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যাঃ কুইজ- ১ম পর্ব


প্রশ্নঃ হিমালয় পর্বতের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে কোন নদীর উত্পত্তি-
উত্তরঃ পদ্মা নদী।
প্রশ্নঃ বাঙলাদেশের সবচেয়েবৃহত্তম ও উচুঁ পাহাড় কোনটি?
উত্তরঃ গারো পাহাড় (ময়মনসিংহ)।
প্রশ্নঃ চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে কোন পাহাড় অবস্থিত?
উত্তরঃ চন্দ্রনাথ।

প্রশ্নঃ বাঙলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কোনটি?
উত্তরঃ তাজিন ডং (বান্দরবন)।
প্রশ্নঃ বাঙলাদেশের একমাত্র জলপ্রপাত কোনটি?
উত্তরঃ মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত। (মৌলভী বাজার জেলার বড়লেখায়
অবস্থিত। ২৫০ ফুট উপর থেকে পানি নিচে পড়ে।)

প্রশ্নঃ টিপাইমুখ বাঁধ ভারতের কোন রাজ্যে অবস্থিত?

উত্তরঃ  মণিপুর 

প্রশ্নঃ বাংলাদেশে প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়  কবে? 
উত্তরঃ হরিপুরে ১৯৫৭ সালে